welcome to gaffer.webs

Subtitle

More
  • About Me
  • Members
  • bangala karaoke
    • bd news allz
  • Guestbook
  • Videos
  • Photo Gallery
  • Forums
  • hindi karaoke
  • Home

Home Post New Entry


view:  full / summary

bd all news

Posted by আব্দুল গাফফার on March 31, 2020 at 9:25 PM Comments comments (0)


https://bd.allmedialink.com/


http://www.newsbybd.net/

my new blog link

Posted by আব্দুল গাফফার on March 31, 2020 at 2:35 PM Comments comments (0)

http://www.newsbybd.net/blog/blogdetail/bloglist/3494/gaffer/3

story

Posted by আব্দুল গাফফার on February 2, 2014 at 1:25 PM Comments comments (0)

মানহা ক্লাস এইটে পরে এই সময়ে তার পিছনে লাগে আলতাফ মেম্বরের বখাটে ছেলে বাদল ।সে মানহাকে স্কুলে আসা -যাওয়ার পথে এত বেশী উত্যক্ত করা শুরু করে বাধ্য হয়ে মানহার বাবা মতিন সাহেব মানহার স্কুল কর্তৃপক্ষ' কে জানান কিন্তু কাংখিত কোন ফল না পাওয়ায় বাধ্য হয়ে মানহার স্কুলে যাওয়া বন্ধ করেদেন । বিকল্প বাসায় দুইজন প্রাইভেট টিচার রেখে সিদ্ধান্ত নেন শুধু পরীক্ষার সময় স্কুলে গিয়ে পরীক্ষা দিবে ।

 

এটা মানহা নিরবে মেনে নিলেও বাদল আরো ক্ষিপ্ত হয়ে উঠে।সে এখন সারা ক্ষন মানহাদের বাসার চার পাশে ঘোরা-ফেরা করে ঢিল ছুড়ে জানালার গ্লাস ভাংগে ,আজে-বাজে কথা লিখে কাগজ ছুড়ে মারে ।আর অনেক সময় উচ্চস্বরে মানহার নাম ধরে ডাকে।

 

মতিন সাহেবের দুই ছেলে প্রবাসে থাকে বড় মেয়ে তার স্বামীর সাথে সদরে, মাঝে মধ্য আসে তাও আবার এসেও থাকেনা ছেলে -মেয়ের স্কুল খোলা । মতিন সাহেবের দুঃখ সুখের কথা শুনার যেন কেউ নেই , বড় ছেলে দেশে আসবে আসবে বলে আজ ছয় মাস আশার কোন নাম গন্ধ নেই । মতিন সাহেবের কোনও কিছুতেই কম নেই তার পরের কেন ছেলেরা ! আমি মারা গেলেত সবি তোদের , মতিন সাহেব আক্ষেপ করে শেষ বয়সে কি মান-সম্মান নিয়ে কি মরতে পারব।

 

মেম্বার ছেলে যে ভাব করছে তাতে মতিন সাহেব মান-সন্মান এর ভয় আর মেয়ের ভবিষ্যত নিয়ে সংকিত হয়ে মেয়েকে বিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেন ।

 

কিন্তু মেয়ে এখনো বিয়ের নায়েক হয়নি এত ছোট মেয়ে বিয়ে দিলে সমাজ কি বলবে, এ ছাড়া আইনেও বাল্য বিবাহ কঠোর ভাবে নিষেধ , মতিন সাহেব উভয় সঙ্কটে দিক-বেদিক না পেয়ে বড় মেয়ে আর জামাইকে জরুরী তলব করেন ।হটাৎ বাবার জরুরী তলব দেরি না করে দুই জনেই ছুটে আছেন ।

 

বাবার মুখটা কেন যেন মলিন মলিন লাগছে কয়েক সপ্তাহের ব্যবধানে মুখটা কেন জানি ফেঁকাসে ফেঁকাসে মনে হচ্ছে , কারণ কি !মা মারা গেছেন সেই কবে এত বছর পর বাবাকে খুবি চিন্তিত চিন্তিত মনে হচ্ছে , নামাজ শেষ করে সবার উপস্থিতে মতিন সাহেব ,আমি বুড়া মানুষ কখন কি হয় বলাত যায়না ! আমি মানহার বিয়েটা দিয়ে চিন্তা মুক্ত হতে চাই , একথা শুনেই বড় মেয়ে আকাশ থেকে পড়ল , রেগে বাবা এই কথা বলার জন্যই কি ডেকেছ ?নিরুপায় মতিন সাহেব হা !

 

সব শেষে মুতিন সাহেব ব্যাখ্যা করেন এই মূহুর্তে মানহাকে বিয়ে না দিলে বখাটে বাদল কখন কি ঘটায় ।

 

নিরচুপ কারো কোন প্রতিক্রিয়া নেই ! মতিন সাহেবের জামাই আসমল হোসেন মুখ খুলেন ওর জন্য পাএ পাব কোথায়? কারণ পরিচিত লোক ছাড়া এই বিয়ে করানোটা বেশ জটিল , মতিন সাহেব দিনে দিনে মানসিক ভাবে ভেঙ্গে পড়ছেন ।

 

সরকারের এক জন কর্মচারী সোবহান প্রবীণ ,তার সাথে একি অফিসে কাজ করেন ,তার এক মাএ ছেলে জুয়েল এবার অনার্স কমপ্লিট করেছে।

 

আসমল সাহেব উনার শুশুরে গুনও কীর্তন করেন বয়সের ভারে সব সময় চিন্তায় থাকেন তাই তার একমাএ মেয়ে তার জীব দশায় বিয়ে দিয়ে দায় মুক্তি হতে চান । আসমল হোসেন লোক হিসাবে দ্বীনদার তার কথা কাজে অমিল চোখে পড়েনি , আচ্ছা আমি কালকে জানাব দেখি ভাল কোন ছেলে পাওয়া যায় কিনা !বলে সোবহান সাহেব চলে গেলেন ।

 

ইতি মধ্য মতিন সাহেব তার প্রবাসি ছেলেদের মানহার ব্যাপারে জানিয়েছেন , সবার ছোট আদরের সবার নয়নের টুকরা যার হাসিতে বিশ্ব হাসে ,বড় ভাই প্রবাস গমনের আগেও মেলা থেকে কত খেলনা কিনে দিয়েছেন , ভাই গুলো বোনের কোন চাওয়াই অপূর্ণ রাখেনি । সেই বোনটিকে নিয়ে ভাইদের ছিল কত শত স্বপ্ন , লেখা পড়া শেষ হলে মানহাকে উপযুক্ত দ্বীনদার ছেলে দেখে বিয়ে দিবে ।

 

না আর দেরি করা যায়না বোনটি কথা ভেবে ১ সপ্তার মধ্য বাড়িতে আসছেন জানি দিলেন বাবাকে । এদিকে সোবহান সাহেব তার ছেলের জন্যই মানহাকে প্রএ বঁধু করে নিতে চান বলে সম্মতি দেখালেন । আসমল হোসেনো এমনি চেয়ে ছিলেন । মানহাকে এখন না দেখলেই নয় । মতিন সাহেবের জামাই মেয়ের ত্তাব্ধানে মানহাকে দেখা তার পর হরেক রকমের খাওয়া -দাওয়া যেহেতু মানহাকে দেখে পছন্দ হয়েছে তাই বিয়ের দিনক্ষন করতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন ছেলের বাবা সোবহান সাহেব । ছেলে আশার দিনক্ষন ভেবে তারিখ করলেন , জুয়েল মানহার হবু জীবন সঙ্গী এক পলক দুজনের দেখা- দেখিটাও হয়ে গেল ।

 

তেমন কোন চাওয়া -পাওয়া ছাড়াই শরিয়ত মতাবেগ কাবিল কত হবে? এই বিষয়েও উভয়ে একমত হওয়ায় সোবহান সাহেব চলে গেলেন ।

 

এখন দিন গুনার পালা , দিন যত যায় মানহার মনে উদ্বেগ উৎকণ্ঠা বেড়েই যাচ্ছে অচেনা অজানা এক পরিবেশ সেকি সব কিছু মানিয়ে নিতে পারবে! তার বান্ধবীরা এসে আনন্দে গীত গান করে গলা ফাটাছে মতিন সাহেব মেয়ের জামাইকে কিছু না দিলেই নয় । বড় জামাইকে যা দিয়েছেন ছোট জামাইকেও তাই দিবেন, সাথে মেহবান্দের আপ্যায়নে যেন কোন কমতি না থাকে । এদিকে মানহার বড় ভাইও এসেছেন । জুয়েল তার বন্ধু বান্ধব যাদেরকে বলার ইতি মধ্য বলে দিয়েছে । কাল জুমার নামাজের পর পাএ পক্ষ রওনা দিবেন । মানহা গায়ে হলুদ শেষ অপেক্ষা তার স্বপ্ন পুরুষ জুয়েলকে নিয়ে ।

 

কয়েক সপ্তাহ হল বাদলের আনা-গোনা তেমন চোখে পড়ছে না , যাক বিয়েটা খুব শান্ত শিষ্ট ভাবে হলেই বাঁচি দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে মতিন সাহেব ।

 

আজ শুক্র বার নামাজের আগেই সব কাজ ঠিকঠাক । অপেক্ষায় বরযাএীর কখন এসে পৌছবেন । ইতি মধ্য মুতিনের জামাই আসমল সাহেব ফোন করে আবার শিউর হচ্ছেন বর যাএী কোন সময় রওনা দিচ্ছেন ।

 

এদিকে জুয়েল -জুয়েলের আব্বা মেয়ের জন্য সব কিনেকাটা শেষ করেছেন নামাজ শেষে দাওয়াতি মেহবান একএিত হলেই রওনা দিবেন। একটা গাড়ির ও ব্যবস্থা করে ফেলেছেন জুয়েল । গাড়িটিকে সাজ গুছ করে তার বন্ধুরা অধির আগ্রহে অপেক্ষা করছে ।

 

এদিকে বাদল মানহার কোন এক বান্ধবী থেকে মানহার একটা ছবি সংগ্রহ করে । পরে মানহার ছবি নিয়ে তার এক পরিচিত ফোটোশপে দোকানে যায় বাদল , পরে ছবিটা এডিট করে মানহার গলা পর্যন্ত রেখে নিচের অংশে উলঙ্গ মেয়ের ছবি সংযুক্ত করে । এডিটে বাদলের পূরনাঙ্গ ছবি থাকলেও বাদলের ছবি উলঙ্গ ছিল না । মানহা বাদলকে সেক্স করতে আকর্ষণ করছেন এমন করে ছবিটি স্থাপন করা হয় ।

 

বর যাএী রওনা দিয়েছেন আর কিছু ক্ষণের মধ্যই পৌছে যাবেন । বাড়িতে আনন্দের হলী মানহার বান্ধবীরা কত রকম ঢং সেজে মানহাকে সাজাবে এই নিয়ে জল্পনা-কল্পনা চলছে । বিয়ে বাড়ি বলে কথা তিক্ত করা ছোট বাচ্চারাও কান্নাকাটি না করে বিয়ের আমেজে মেতেছে ।

 

বর যাএী হাজির উকু ঝুকি দিয়ে পাএকে দেখছে কেউ কেউ মাসাল্লাহ মানহার কপালি ভালা ! মানহার সাথে একদম মানাবে বলে এখনি আরশিবাদ দিতে শুরু করেছেন দুর থেকে আসা মানহার খালারা । হালকা শরপত , চা বিস্কিট খেয়ে আপাত্ত পেটকে শান্ত রাখা চেষ্টা করছেন কেউ কেউ , কারণ কাজী আসতে দেরি হচ্ছে । নিয়ম অনুযায়ী বিয়ে পড়ানোর পরে ভোজনের পর্ব ।

 

এদিকে বাদল ও তার সাঙ্গপাঙ্গ পাএ জুয়েলের বন্ধুদের হাতে মানহার সেই এডিট করা ছবি পৌছেদেয় । ছবি দেখার পরে কি আর কথা থাকতে পারে! তার বন্ধুরা জুয়েলের বিয়েতে ইঙ্কুয়ারি করছেন কিনা জিজ্ঞাসা করেন সোবহান সাহেবের কাছে ।

 

না তেমন প্রয়োজন মনে করিনি তাছাড়া মেয়ের বড় দোলা ভাই আমরা একি অফিসে কাজ করি , কেন কি হয়েছে ?

 

যাছাই-বাছাই করে বিয়ে না করলে যা হবার তাই হয়েছে , মানে! কি বলছ তোমরা ?

 

এদিকে জুয়েলের কানেও পৌছে গেছে , কথার মাঝেই জুয়েল হাজির । বাবা চলো

 

কেন কি হয়েছে ?বাবা এই বিয়ে হবেনা ।

 

আঙ্কেল মিয়েটির চরিএ নিয়ে আমাদের সন্দেহ আছে । প্রমাণ হিসাবে আমাদের কাছে একটা ছবি আছে ।

 

মতিনের জামাইকে ডাকা হল ? জি বলুন !

 

আপনি আমার সাথে প্রতারণা করেছেন এটা আপনি না করলেও পারতেন ।

 

আসলে অতি বিশ্বাসের খেসারত অনেক আজ আবার প্রমাণ পেলাম , এই বিয়ে হবেনা ।

 

কেন কি হয়েছে এই ভাবে বলছেন কেন ! একটু বুঝিয়ে বলুন ত!

 

এই কথা বলতেই জুয়েল সেই ছবিটি হাতে ধরিয়ে দিলেন ।

 

না এ হতে পারেনা প্লীজ একটু শান্ত হন , মানহার বড় ভাইও এসে উপস্থিত , শুনুন আমার বোন এমন হতে পারেনা ।

 

মতিন সাহেব বাড়ির ভিতরে ,বাবা উনারা চলে যাচ্ছেন মানহার বিয়ে হবে না ।

 

কারণ শুনার পর তিনি স্তব্ধ হয়ে মাটিতে পড়ে গেলেন । কয়েক মিনিটেই হইচই পড়ে গেলে সারা মহল্লায় । মতিন সাহেব মুখ দেখাবে কি ভাবে , তার কলিজার টুকরা মানহা তার মুখে এই ভাবে চুলকানি না না ! এ আমি বিশ্বাস করিনা বলেই পুরা অজ্ঞান ।

 

হাসপাতালে নেওয়া হল মুতিন সাহেবকে ।

 

এদিকে নানান জনে নানান কথা বলছে মানহা কি করবে বুঝতে পাচ্ছেনা । এক বার ভাবছে এর জন্য কে দায়ী ? হা অবশ্যাই আমি আমার জন্ম না হলে আজ বাবার এমন হত না । আমার জন্য বাবাকে নানান জনে নানান কথা বলবে না এ আমি শয়তে পারবো না , আমার ক্ষমা নেই আমাকে সাজা পেতেই হবে ।

 

সকালে মুতিন সাহেবের জ্ঞান ফেরেছে কিছুটা সুস্থ এ সময় তার বড় ছেলের হাতে ফোন বেজে উঠল ।

 

হ্যালো কে? জবাবে তার চাচাত ভাই সুমন , হা বল কি হয়েছে ! আমাদের মানহা আর নেই সে এই দুনিয়াকে চিরবিদায় জানিয়েছে , শুনার পর ফোনটি হাত থেকে পরে যায় । ছেলের মুখে ইন্নালিল্লাহ পড়া শুনে মতিন সাহেব আবার অজ্ঞান হয়ে যান

bangla dictionary free download

Posted by আব্দুল গাফফার on December 24, 2013 at 12:05 AM Comments comments (0)

হাই আজ আমি আপনাদের খুব সহজেই বাংলা অভধান download লিংক জানিয়ে দিব
আশা করি সবার কাজে লাগবে । http://sawontheboss4.rmcforum.com/free-download-bangla-dictionary-only-6-

বাংলা অঞ্চল শাসনের বিবর্তনের ইতিহাসের সাথে সাথে বাংলা ভাষা সমৃদ্ধি লাভ করেছে। বিশেষ করে বাংলা

দেশে তুর্কি আগমন ও মুসলিম শাসন পত্তনের সুযোগে কালে কালে প্রচুর আরবি ও ফারসি

শব্দ যেমন বাংলা ভাষার নিজস্ব সম্পদে পরিণত হয়েছে। ইংরেজ শাসনামলেও ইংরেজদের নিজস্ব সাহিত্য

সংস্কৃতির বহু শব্দ বাংলা ভাষায় প্রবেশ লাভ করেছে। তেমনি সংস্কৃত ভাষা থেকে সোজাসুজি

অনেক শব্দ বাংলায় হুবহু ব্যবহার হয়ে আজ তা বাংলার নিজস্ব শব্দে পরিচিতি লাভ করেছে,

বাংলায় যাকে তৎসম শব্দ বলে।

 

(ণত্ব বিধান বা ণ ব্যবহার )

বাংলা শব্দের বানানে দন্ত্য-ন পরিবর্তিত হয়ে কখন কেনো মূর্ধন্য-ণ হয়ে যায়, এই নিয়মের নামই হলো ণত্ব বিধান !!

১।ট-বর্গীয় ধ্বনির আগে ন যুক্ত হয়ে যুক্তব্যঞ্জন গঠিত হলে তা 'ণ' হয় । অর্থাৎ , ট, ঠ, ড, ঢ, ণ-এদের আগে ন যুক্ত হয়ে ব্যঞ্জন গঠিত হলে সেই দন্ত্য-ন মূর্ধন্য-ণ হয়ে যায়।

যেমন- ণ্ট (ণ+ট) ঘণ্টা, নিষ্কণ্টক, বণ্টন

ণ্ঠ (ণ+ঠ) অবগুণ্ঠন, উৎকণ্ঠা, লুণ্ঠন, কণ্ঠ

ণ্ড (ণ+ড) কাণ্ড, ঠাণ্ডা, লণ্ডভণ্ড

ণ্ঢ (ণ+ঢ) ঢুণ্ঢি, ঢেণ্ঢন (তেমন প্রচলিত নয় এই শব্দগুলি।

ণ্ণ (ণ্ণ) অক্ষুণ্ণ, ক্ষুণ্ণ, বিষণ্ণ

 

দ্রষ্টব্য

তবে ওয়ারেন্ট, পাণ্ডা, কমান্ডার, যেহেতু বিদেশি শব্দ এদের বানানে মূর্ধন্য-ণ হবে না।

২। ঋ, র, ষ , রেফ, র,র-ফলা এর পরে মূর্ধন্য-ণ হয় ।

ঋ বা ঋ-কারের পর

ঋণ, তৃণ (ত+ঋ+ণ+অ), বর্ণ (ব+অ+র+ণ+অ), বর্ণনা, কারণ, মরণ, ব্যকরণ, ভীষণ, ভাষণ, উষ্ণ (উ+ষ+ণ)অরণ্য, আহরণ, উদাহরণ

ভ্রূণ, মিশ্রণ, স্ত্রৈণ

অর্ণব, পূর্ণিমা, বিশীর্ণ ।

৩। ঋ, র, ষ- এদের পরে ‘স্বরকপযবহং’ থাকলে এবং তারপর ‘ন’ আসলে তা ‘ণ’ হয়।

এখানে স্বর = স্বরধ্বনি

কপ = ক ও প বর্গীয় ধ্বনি

(ক-বর্গীয় ধ্বনি = ক, খ, গ, ঘ, ঙ;

প-বর্গীয় ধ্বনি = প, ফ, ব, ভ, ম)

যব = ষ, য়, য, ব

হং = হ, ং

যেমন-কৃপণ (ক+ঋ+ প (প-বর্গীয় ধ্বনি)+অ (স্বরধ্বনি)+ ণ)

হরিণ (হ+অ+র+ ই(স্বরধ্বনি)+ ণ)

অর্পণ (অ+র+ প(প-বর্গীয় ধ্বনি)+অ(স্বরধ্বনি)+ ণ)

লক্ষণ (ল+অ+ক্+ষ+ অ(স্বরধ্বনি)+ ণ)

রোপণ (র+ও+প+ণ), শ্রাবণ (শ+র+আ+ব+ণ)

দ্রষ্টব্য

ঋ/র, র-ফলা, রেফ/ষ, ক্ষ/ এর পরে অন্য বর্গের বর্ণ থাকলে মূর্ধন্য-ণ হবে না:

দর্শন, প্রার্থনা।

৪। কতোগুলো শব্দে স্বভাবতই ণ হয়

চাণক্য মাণিক্য গণ

বাণিজ্য লবণ মণ

বেণু বীণা কঙ্কণ কণিকা

কল্যাণ শোণিত মণি

স্থাণু গুণ পূণ্য বেণী

ফণী অণু বিপণি গণিকা

আপণ লাবণ্য বাণী

নিপুণ ভণিতা পাণি

গৌণ কোণ ভাণ পণ শাণ

চিক্কণ নিক্কণ তূণ

কফোণি বণিক গুণ

গণনা পিণাক পণ্য বাণ

৫. (এটি ণত্ব বিধানের সংজ্ঞানুযায়ী ণত্ব বিধানের নিয়ম নয়) সমাসবদ্ধ শব্দে ণত্ব বিধান খাটে না। অর্থাৎ, সমাসের মাধ্যমে গঠিত শব্দে ‘ণ’ হয় না, ‘ন’ হয়। যেমন- ত্রিনয়ন (২নং নিয়ম অনুযায়ী ত্রিণয়ন), সর্বনাম (৩নং নিয়ম অনুযায়ী সর্বণাম), দুর্নীতি (২নং নিয়ম অনুযায়ী দুর্ণীতি), দুর্নাম (২নং নিয়ম অনুযায়ী দুর্ণাম), দুর্নিবার (২নং নিয়ম অনুযায়ী দুর্ণিবার), পরনিন্দা (২নং নিয়ম অনুযায়ী পরণিন্দা), অগ্রনায়ক (২নং নিয়ম অনুযায়ী অগ্রণায়ক)

৬. (এটিও ণত্ব বিধানের সংজ্ঞানুযায়ী ণত্ব বিধানের নিয়ম নয়) ত-বর্গীয় ধ্বনির সঙ্গে যুক্ত হলে কখনোই ‘ন’, ‘ণ’ হয় না। অর্থাৎ, ত, থ, দ, ধ, ন- এদের সঙ্গে যুক্ত হলে সেটা ‘ন’ হবে। যেমন- অন্ত, গ্রন্থ, ক্রন্দন, চন্দন

 

mb.html    

dukha dao

Posted by আব্দুল গাফফার on April 11, 2013 at 10:25 AM Comments comments (0)

তুমি কষ্ট দাও , তুমি দুঃখ দাও
যদি সুখী হও

আমি ভুলে যাব , আমি মেনে নিব
জীবনের সব পরাজয়

না পাবার অভিযোগে করবনা অভিযোগ
দিবনা তোমায় অভিশাপ

শুধু মেনে নিতে পারব না
যদি বলও ছলনায় আমার ভালবাসা

স্বর্ণকারে স্বর্ণ পুড়ে জানতে খাঁটি
আমার এ মন তোমার জন্য সপে দিয়েছি
তুমি স্বর্ণকারে মত করে যাচাই করে নাও ।

zokhon tumi pase chile

Posted by আব্দুল গাফফার on April 9, 2013 at 2:55 PM Comments comments (0)

যখন তুমি পাশে ছিলে

বুঝিনি তোমায় আমি বুঝিনি তোমায়

আজ নীরব ক্ষন তোমার শূন্যতায় ।

 

ভাবতেই এই মনে বড় প্রশ্ন জাগে

চলে যাওয়া দিন গুলো কি ভাব ফিরে

নাকি সোনার হরিণের মত সব রয়ে যাবে ।

 

তুমি নেই বলে ,

ওই আকাশটা আলোহীন অন্ধকার

বনের পাখিরা গায়নাত গান সুর তুলে আর

শান্ত নদী হয়েছে অশান্ত

ফসলের মাঠ ফেটে চুঁচির করাল খরায় ।

 

তোমাকে পাব বলে , পাহাড়ি পথও বেয়ে

খুজি আকাশের তাঁরায় তাঁরায়

সেখানেও তুমি নেই রয়েছ কোন অজানায় ।

opiyo kiso sotto

Posted by আব্দুল গাফফার on March 14, 2013 at 2:55 PM Comments comments (0)

 

নিরবতা এক ধরণের অলঙ্কার যা মহিলাদের জন্য অত্যন্ত শোভনীয়

-হেনরী ডেজন

যখন আপনি কারও জন্য কয়েক মিনিট অপেক্ষা করেন,

সেটা হচ্ছে আপনার "প্রয়োজন"।।

 

যখন আপনি কারও জন্য কয়েক ঘণ্টা অপেক্ষা করেন,

সেটা হচ্ছে আপনার "বিশ্বাস" ।।

 

যখন আপনি কারও জন্য কয়েক সপ্তাহ অপেক্ষা করেন,

সেটা হচ্ছে আপনার "বন্ধুত্ব"।।

 

কিন্তু আপনি যখন কারও জন্য অপেক্ষা করেন এটা জানাসত্ত্বেও যে সে আর ফিরে আসবেনা,

সেটাকে বলা হয় "ভালোবাসা" ।।

@যে ব্যক্তি গরীব দুঃখীর আর্তনাদ শুনে কান বন্ধ করে রাখে, সেও একদিন আর্তনাদ করবে কিন্তু কেউ শুনবেনা । -হযরত সোলায়মান (রাঃ)

কেউ যদি তোমার মনে কষ্ট দেয়,

তাহলে সেই ব্যথা মনে লাগিও না।

কারন, তুমি দেখে থাকবে যে,

গাছের সবচেয়ে মিষ্টি ও সুন্দর ফলটাতেই

মানুষ পাথর নিক্ষেপ করে

@

মানুষের ক্ষেত্রে সৌন্দর্যটা পরিমাপ করা যায় না, সৌন্দর্যটা শুধু বস্তুর ক্ষেত্রেই পরিমাপযোগ্য !

একমাত্র আত্মাই মানুষের সৌন্দর্যের মাপকাঠি !

@কারো ভালো খবর শুনে খুশি হওয়ার চাইতে কারো দুঃখে দুঃখিত হওয়া অনেক বেশি অর্থবহ। কারন , মানুষ অনেক সময় মানুষের সুখের দিনের সঙ্গী হতে তেমন ভুল করে না কিন্তু দুঃখের দিনে সেই মানুষটিকে খুঁজে পাওয়া দুষ্কর । দুঃখের দিনেও যে পাশে থাকবে সেই প্রকৃত বন্ধু ।।

হ্যাঁ' এবং 'না' কথা দুটো সবচেয়ে পুরনো এবং সবচেয়ে ছোট।

কিন্তু এ কথা দু'টো বলতেই সবচেয়ে বেশি ভাবতে হয়।–পীথাগোরাস

....................................................

 

 

● বিনয় এমন এক সম্পদ, যা দেখে কেউ হিংসা করতে পারেনা। [ইমাম শাফেই (রহ)]

● যারা সবসময় নিজেকে অসুস্থ ভাবে তারা আজীবন অসুস্থই থাকে। [জুভেনাল]

● অসহায়কে অবজ্ঞা করা উচিত নয়, কারণ মানুষ মাত্রেই জীবনের কোন না কোন সময় অসহায়তার শিকার হবে। [গোল্ড স্মিথ]

● অভাব যখন দরজায় এসে দাঁড়ায়, ভালোবাসা তখন জানালা দিয়ে পালায়। [শেক্সপিয়র]

● যার কথার চেয়ে কাজের পরিমান বেশী, সাফল্য তার কাছেই এসে ধরা দেয়। কারণ, যে নদী যত গভীর তার বয়ে যাওয়ার শব্দ তত কম

 

● যদি আপনি কাউকে ধোঁকা দিতে সমর্থ হন, তাহলে ভাববেন না যে সেই মানুষটি বোকা ছিল আর আপনি অনেক বুদ্ধিমান/বুদ্ধিমতী ছিলেন। জেনে রাখুন, সেই মানুষটি আপনাকে বিশ্বাস করেছিল, যার যোগ্য আপনি ছিলেন না।

● তোমার যা নেই তার পেছনে ছুটে যা আছে তা নষ্ট কোরো না; মনে রেখো, আজকে তোমার যা আছে , গতকাল তুমি সেটার পেছনে ছুটেছিলে ।

● বুদ্ধিমানেরা কোনোকিছু প্রথমে অন্তর দিয়ে অনুভব করে, তারপর সে সম্বন্ধে মন্তব্য করে । আর নির্বোধেরা প্রথমেই মন্তব্য করে বসে এবং পরে চিন্তা করে । -হযরত আলী (রাঃ)

@যদি আপনি কাউকে ধোঁকা দিতে সমর্থ হন, তাহলে ভাববেন না যে সেই মানুষটি বোকা ছিল আর আপনি অনেক বুদ্ধিমান/বুদ্ধিমতী ছিলেন। জেনে রাখুন, সেই মানুষটি আপনাকে বিশ্বাস করেছিল, যার যোগ্য আপনি ছিলেন না।

1/হেসে কথা বলুন। এতে আপনি শুধু নিজেই আনন্দিত হবেন না, অন্যরাও খুশি হবে।

 

১. “মা” এর মুখে হাসি ফোট

তে না পারলেও কখনও “মা” এর চোখের পানি ঝরাবেন না।

২. আপনার সন্তানকে পৃথিবীর সব ঐশ্বর্য না দিতে পারলেও তার হৃদয়ে একটি মানবতার প্রদীপ জ্বেলে দিন।

৩. ভালোবাসার মানুষটাকে সুখে ভাসাতে না পারলেও তার মনে কখনও দু:খ দিবেন না।

৪. পুরো অসহায় সমাজের দায়িত্ব নিতে না পারলেও অন্তত একটি অসহায় মানুষের দায়িত্ব নিন।

৫. প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে মৃত্যুকে স্মরণ করুন এবং সকালে আবার পৃথিবীকে নতুন করে দেখার জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে শুকরিয়া প্রকাশ করুন।


holyquran

Posted by আব্দুল গাফফার on March 5, 2013 at 1:20 PM Comments comments (0)

http://www.ourholyquran.com/

ভালবাসি বল�?

Posted by আব্দুল গাফফার on February 21, 2013 at 12:15 AM Comments comments (0)

ভালবাসি বলে কষ্ট দাও

কষ্ট দেবার মাঝে কি সুখ পাও

তুমি বলে যাও ,তুমি বলে যাও

 

তোমার কি কোন মায়া হয়না

তোমার কি কোন দয়া হয়না

বারে বারে কেন আমাকে কাঁদাও

আমি কি পুতুল আমায় নিয়ে খেলো
খেলা শেষে আমাকে তাই ছুঁড়ে তুমি ফেলো ।

ami papi

Posted by আব্দুল গাফফার on February 21, 2013 at 12:00 AM Comments comments (0)

আমি পাপ করেছি তাই ত আমি পাপী

পাপীর জীবন হয়না মধু ময়

এই ত আমি জেনেছি

ছোট ছোট পাপ গুলো যদি বড় হয়ে যায়

বেঁচে থাকার স্বপ্ন টুকু যদি ভেংগে যায়

আমার এই জীবনটি নিয়ে বল ভাব কি

আমি পাপ করেছি তাইত আমি পাপী

 

চাঁদ যেমন ওই আকাশে তারা ছাড়া একা

পথ হারা পথিক যেমন ঘুরে বেড়ায় ,

তেমনি এখন আমার এ জীবন , জ্বলে পুড়ে বিষণ্ণ এ মন

নিয়ে বেঁচে আছি ।


View Older Entries»

Rss_feed

Categories

  • bd news paper (1)
Create your own free website today
Webs
Better Websites Made Simple